নিউক্যাসল ল একাডেমি (ওয়েস্ট)

ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন হল ইংল্যান্ডের লন্ডনে অবস্থিত একটি কলেজিয়েট ও গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৮৩৬ সালের রাজকীয় চার্টার অনুসারে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৮৬৩ সালের রাজকীয় চার্টার অনুসারে মঞ্জুরীকৃত হয়। এটি বর্তমানে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯৪ ও এই আইনের বিধান অনুসারে পরিচালিত হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ১৮টি অধিভুক্ত কলেজ, ৯টি গবেষণা ইনস্টিটিউট  ও একটি কেন্দ্রীয় পরিষদ রয়েছে।

২০১৫ সাল পর্যন্ত এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রায় ২ মিলিয়ন শিক্ষার্থী পাস করেছেন। যাদের মধ্যে ১২ জন শাসক, ৫২ জন রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী, ৮৪ জন নোবেল বিজয়ী, ৬ জন গ্র্যামি বিজয়ী, ২ জন অস্কার বিজয়ী এবং ৩ জন অলিম্পিক স্বর্ণপদক বিজয়ী রয়েছে। কলেজিয়েট গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েকটি দেশের জাতির জনক পড়াশুনা করেছেন।

ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন  ১৬১,২৭০ ক্যাম্পাস-ভিত্তিক শিক্ষার্থী ও আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামের অধীনে আরো ৫০,০০০ শিক্ষার্থীসহ পূর্ণকালীন শিক্ষার্থীর সংখ্যার ভিত্তিতে যুক্তরাজ্যের সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৯০০ সাল থেকে সংঘবদ্ধ কাঠামোতে পরিবর্তিত হয়।

লন্ডন ইউনিভার্সিটির আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় স্বীকৃত টিচিং সেন্টার রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে ক্যামব্রিজ বিজনেস এন্ড ল একাডেমি অন্যতম।

ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডনের বাংলাদেশে অবস্থিত অন্যতম রেজিস্টার সেন্টার “নিউক্যাসল ল একাডেমি (ওয়েস্ট)” বেশ জনপ্রিয় একটি প্রতিষ্ঠান হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রতিষ্ঠার সময়কাল থেকে। প্রতিষ্ঠানটির অসাধারণ কার্যাবলী এবং এর আধুনিক সুযোগ সুবিধা প্রতিষ্ঠানটিকে করে তুলেছে অনন্য।

সিবিএলএ’র নিজস্ব ফ্যাকাল্টি রয়েছে যেখানে বিজ্ঞ আইন বিশেষজ্ঞ ও সনামধন্য ব্যারিষ্টারেরা ক্লাস পরিচালনা করে থাকেন।

প্রতিষ্ঠাটির প্রিন্সিপাল হচ্ছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিজ্ঞ আইনজীবী ব্যারিস্টার মোঃ রিয়াজ উদ্দিন এবং ভাইস প্রিন্সিপাল হচ্ছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের স্বনামধন্য আইনজীবী ব্যারিস্টার খান খালিদ আদনান। এবং নিউক্যাসল ল একাডেমি (ওয়েস্ট) প্রতিষ্ঠিত হয় ২০১৫ সালে। নিউ ক্যাসেল ল অ্যাকাডেমির প্রতিষ্ঠা প্রিন্সিপাল ব্যারিস্টার এম এ জাফর সিবিএলএর প্রতিষ্ঠাতা।